একজন ফ্রিল্যান্সার কী ধরনের কাজ করে?

  ফ্রিল্যান্সিং এর বাংলা অর্থ হচ্ছে মুক্ত পেশা। মুক্ত পেশা যখন বলা হচ্ছে তখন এটা বোঝা যাচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংহচ্ছে এমন একটি জিনিস যেখানে আপনাকে  কোন পেশায় যুক্ত করবে অর্থাৎ আপনার আয় বা যেটি দিয়ে আপনি জীবিত অর্জন করবেন সেরকম কোনো কাজের সাথে যুক্ত করবে কিন্তু এখানে কোন বাঁধা ধরার নিয়ম নাই এখানে রয়েছে আপনার স্বাধীনতা।

 আপনি স্বাধীন মতে স্বাধীনভাবে কাজ করবেন এবং অর্থ উপার্জন করবেন, তারপর জীবিকা নির্ভর করবেন। বাংলাদেশ অনেক বেকার রয়েছে যাদের চাকরি বা অর্থপ্রাজনের উপায় খুঁজে পাচ্ছে না। ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে একটি উৎকৃষ্ট এবং উত্তম উপায় । আজকের আর্টিকেলে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আলোচনা করব এবং দেখানোর চেষ্টা করব একজন ফ্রিল্যান্সার কি ধরনের কাজ করতে পারে বা কাজ করে থাকে।

সূচীপত্র ঃ একজন ফ্রিল্যান্সার কী ধরনের কাজ করে?

ফ্রিল্যান্সিং কি?

ফ্রিল্যান্সিং সম্বন্ধে জানতে হলে বা ফ্রিল্যান্সিং এর বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে হলে বা আপনাদেরকে বোঝাতে হলে প্রথমে জানতে হবে ফ্রিল্যান্সিং কি? ভূমিকাতে কিছুটা আভাস দিলেও বিশ্লেষণ করবো এখানে আগেই বলেছি ফ্রিল্যান্সিং এর বাংলা অর্থ হচ্ছে মুক্ত পেশা অর্থাৎ কাজের কোন  বাধা ধরা নিয়ম থাকবে না কিন্তু কাজ করব এবং অর্থ উপার্জন করে নিজের জীবিকা অর্জন করব 

ফ্রিল্যান্সিং এর সঠিক বিশ্লেষণ হল আপনার কোন একটি বিষয়ে বিশেষ দক্ষতা রয়েছে সে দক্ষতা এ কাজে লাগিয়ে ইন্টারনেট এর সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করা ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য খুব বেশি পরিশ্রম করতে হবে তা না শুধু প্রয়োজন দক্ষতা এবং ধৈর্য, যারা ফিনান্সিং করে তাদের ফ্রিল্যান্সার বলা হয় । ফ্রিল্যান্সারদের মূলত কোন অফিস থাকে না শুধুমাত্র একটি ল্যাপটপ বা একটি ডেস্কটপ এর মাধ্যমে বিদেশী বায়েদের সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করতে পারা যায় কিন্তু সে কাজের কোন নির্দিষ্ট সময় নেই অর্থাৎ আপনাকে কাজ দিবে এবং আপনি আপনার সুবিধামতো সময়ে সে কাজটি করে দেবেন অনেকটা ব্যবসার মতো আবার চাকুরীর মত দুটো এখানে বলতে পারেন কিভাবে তা বিশ্লেষণ করছে । ব্যবসায় কেমন কোন পণ্য বা সেবা কাস্টমার কাছে বিক্রি করে তেমনি ফ্রিল্যান্সার তার সেবা বায়োদদের কাছে বিক্রি করে সেক্ষেত্রে চাকরি ও করতে গেলে যেমন আপনার বস থাকবে এবং বস আপনাকে কাজ দেবে এখানে তাই বায়ার আপনার বস বায়ার আপনাকে কাজ দেবে আপনি আপনার নিজস্ব টাইম মত কাজটি করে জমা দিবেন সে ক্ষেত্রে নেই কোন বাহা দ্বারা নিয়ম বা সময়।।
চাকরি করতে গেলে আপনার অফিস যেতে হবে নিজস্ব টাইম মেনটেন করে কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং এখনো কোন অফিস নেই এবং যেহেতু অফিস নেই সেহেতু সেখানে টাইম মতো যাওয়ার বাধা বিপত্তিও নেই আপনার ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ আপনার অফিস এবং আপনি যেখানে থাকবেন সেটাই আপনার অফিসের স্থান এক ধরনের ব্যবসায় বলতে পারেন বিনা পুঁজির ব্যবসা এখানে পুঁজি বা মূলধন আপনার মেধা দক্ষতা এবং শ্রম সুতরাং এখানে একটি বেকার মানুষকে তার ব্যবসার জন্য পুঁজি লাগবে বা চাকরি করব এই চিন্তা নিয়ে ভাবনার অবকাশ নেই শুধুমাত্র দরকার দক্ষতা ও ধৈর্য।
একটি বিষয় পরিলক্ষতি যে আমাদের দেশে দক্ষতা বা জ্ঞানের কদর না থাকলেও বিদেশে বা অন্যান্য দেশে দক্ষতা বা জ্ঞানের কদর রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং মূলত বিদেশীদের বায়াদের সাথে ইন্টারনেটের এর মাধ্যমে যুক্ত হয়ে বিদেশী বায়ারদের সাথে কাজ করতে হয় অর্থাৎ এখানে বিদেশী  বায়ার হচ্ছে ক্রেতা যার ফলে বিদেশী বায়াররা আপনার দক্ষতা এবং জ্ঞানকে প্রাধান্য দিবে এবং আপনার দক্ষতা এবং জ্ঞানের সঠিক প্রয়োগ করে বিদেশি বায়েদের সাথে কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এবং আপনি আপনার জীবন জীবিকা চালাতে পারবেন তাই ফ্রিল্যান্সিং বা মুক্ত পেশা কাজ করাকে ফিনান্সিং বলা হয়। আজকের আর্টিকেলে আমরা জানবো ফিনান্সিং এর ইতিহাস এর কাজ কিভাবে কাজ পাব এর অন্যান্য সব বিষয়। 

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর ইতিহাস

ফ্রিল্যান্সিং এর ইতিহাস খুব বেশি আগের নয় আজকে এক বিংশ শতাব্দীর এসে আমরা যদি পিছনে যায় সামান্য পিছনে অর্থাৎ ৯০ দশকের দিকে যখন ইন্টারনেট গোড়া জনগোষ্ঠীর কাছে সহজলভ্য হয়ে উঠেছে তার পর থেকেই ফ্রিল্যান্সিং এর উৎপত্তি শুরু হয় বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ে পুরো ওয়ার্ল্ডে বাংলাদেশের অবস্থান ২৯ তম একটু বিশ্লেষণ করলে  বলা যায় সম্প্রতি সিইও ওয়ার্ল্ড এর তথ্য মতে পুরো বিশ্বের ফ্রিল্যান্সিংয়ের বাংলাদেশের অবস্থান ২৯ তম ৩০টি দেশের মধ্যে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (WTO) এর একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী বলা হয়েছে যে বিশ্বে মোট ফ্রিল্যান্সারের মধ্যে বাংলাদেশের সংখ্যা ১৪%।
বিশ্ব ফ্রান্সিংয়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং এর সংখ্যা বাড়লেও উন্নত প্রযুক্তি নির্ভর দক্ষ ফ্রিল্যান্সার বাড়ছে না এদিকে বাংলাদেশ থেকে এগিয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্র ভারত পাকিস্তান সহ বেশ কিছু রাষ্ট্র।
সরকার বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে চার পার্সেন্ট নগদ প্রণোদনা দিচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংদের উৎসাহিত করার জন্য উন্নত প্রযুক্তি এবং মুক্ত পেশা অর্থাৎ কাজের কোন বাঁধাধরা সময় না থাকায় এবং চাকরি বা ছোটখাটো ব্যবসা থেকে ফ্রান্সিংয়ের আয় বেশ ভালো হওয়ায় নতুন প্রজন্ম ফ্রিল্যান্সিং এর উপর বেশ আগ্রহ প্রকাশ করছে। তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার এবং বিভিন্ন কাজের সুযোগ দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে নিতে অনেক মানুষ আগ্রহ প্রকাশ করছে এবং দিন দিন তা বেড়েই চলেছে।

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি?

বর্তমানে পৃথিবী অনলাইন ভিত্তিক হয়ে যাচ্ছে যার ফলে বহু দেশের প্রশাসনিক এবং বাণিজ্যিক কাজগুলো অনলাইন ভিত্তিক কনভার্ট করা হচ্ছে একজন ফ্রিল্যান্সার কি কাজ করে কি কাজ করে দেওয়া হয় একজন ফ্রিল্যান্সারকে সাধারণত বলা যায় একজন ফ্রিল্যান্সার গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, এবং অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট এর মত বিভিন্ন কাজ করে থাকে এসব বিষয়গুলোতে দক্ষ লোকজন অনলাইনে মাধ্যমে কাজ করে থাকে  বায়ারগন ও এসব বিষয়ে দক্ষ লোক জন বা ফ্রিল্যান্সার খোঁজে।

যদি বর্ণনা অনুযায়ী বা বিশ্লেষণ করা যায় একজন ফ্রিল্যান্সার কাজ পাওয়া থেকে শুরু করে পেমেন্ট উত্তোলন করা পর্যন্ত সমস্ত কাজের একজন ফ্রিল্যান্সার কে করতে হয়। কাজগুলো যদি আরেকটু বিশ্লেষণ করা যায় তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইন বলতে গ্রাফিক্সের বিভিন্ন কাজকর্ম পারদর্শী লোকজনকে বায়ার কাজ দিয়ে থাকে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে তার রক্ষণাবেক্ষণ করা পর্যন্ত ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ফ্রিল্যান্সারের কাজ, ডিজিটাল মার্কেটিং বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম এর মতো জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে বিভিন্ন পণ্য বা সেবার অনলাইন ভিত্তিক প্রচার বা প্রসার করে বিক্রয় বৃদ্ধি করার কাজ হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। ভিডিও এডিটিং বিভিন্ন ভিডিওর প্রয়োজন অনুসারে এডিট করে দেওয়ার কাজ ভিডিও এডিটিং ফ্রিল্যান্সার করে থাকে, কন্টেন রাইটিং নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট লিখে ওয়েবসাইটে পোস্ট করে যে কাজ করা হয় তাকে কনটেন্ট রাইটিং ফ্রিল্যান্সার বলে এরকম বিভিন্ন রকম কাজ আছে যেগুলো করে একজন ফ্রিল্যান্সার অনলাইনে এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবে।
ফ্রিল্যান্সিং করতে গেলে কোন বাধা ধরার নিয়ম থাকে না অর্থাৎ আপনার লাগবে না কোন অফিস বা লাগবে না কোন সময় নির্ধারণ নিজের সময় মত সময় করে দিনের যেকোনো সময় যে কোন স্থানে বসে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন এখানে রয়েছে পূর্ণ স্বাধীনতা এবং এই স্বাধীনতা বা স্বাধীনচেতা ভাবে কাজ করার জন্যই বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং হয়ে উঠছে বর্তমান যুব সমাজের কাছে নিজের জীবন জীবিকা পরিচালনা করার জন্য অর্থাৎ পেশা হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং উত্তম একটি মাধ্যম।

বর্তমানে ফ্রিলান্সিং এ বাংলাদেশ এর অবস্থান 

বর্তমান যুগে ফ্রিল্যান্সিং শুধুমাত্র আয়ের একটি উৎস নয় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা কারণে ফ্রিল্যান্সিং বাংলাদেশের যুবকদের বা তরুন প্রজন্মদের কাছে আয়ের একটি উৎসের সাথে সাথে অনেক তরুণ প্রজন্ম বা যুবকরা এটিকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করেছে তারা  কিছু উল্লেখযোগ্য কারণের জন্য তরুণ প্রজন্মদের কাছে ফ্রিল্যান্সিং অত্যন্ত জনপ্রিয় দিনে দিনে হয়ে উঠছে তার মধ্যে অন্যতম কারণ হচ্ছে কাজের স্বাধীনতা এবং ভালো আয়।
বিভিন্ন সংস্থার তথ্য মতে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সার এর সংখ্যা  প্রায় দুই লাখের কাছাকাছি তবে এই সংখ্যা মধ্যে দ্বিমত রয়েছে অনেক প্রতিবেদনে বলা হয় বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা দশ লাখের উপরে তবে সংখ্যা যাই হোক না কেন, কেন বর্তমান প্রজন্মদের কাছে ফিন্যান্সিং জীবন জীবিকার আয়ের উৎসের জন্য জনপ্রিয় হচ্ছে ? তা নিয়ে কিছু কথা বলা যাক সবথেকে বড় সুবিধা হচ্ছে এ কাজের জন্য কোন জায়গা নির্ধারণ লাগেনা অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন নির্দিষ্ট জায়গা নেই আপনি বাসায় বসে বা ভ্রমণ করতে করতে ও ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। আবার এই কাজের জন্য কারো অধীনে আপনাকে কাজ করতে হবে না অর্থাৎ আপনার কোন বস নেই যে আপনাকে হুকুম জারি করবে বা আপনার সাথে পলিটিক্স করবে কাজ করবেন আপনি আর আপনার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আপনার কাজ তার কাজ বলে চালিয়ে দেবে আবার এ কাজের জন্য কোনদিন নির্দিষ্ট টাইম নেই আপনি আপনার সময় মত দিনে রাতে যখন আপনার সুবিধা হয় সে অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন এবং কাজের পারিশ্রমিক অত্যন্ত ভালো মানের অর্থাৎ মাস শেষে আপনি একজন প্রাইভেট জব কারিদের থেকে অনেক ভালো মানের বা ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন যার ফলে বর্তমান প্রজন্ম দের কাছে ফ্রিলান্সিং  একটি উৎকৃষ্ট উপায় টাকা আয়ের মাধ্য়েম হয়ে  উঠছে।

জেনে অবাক হবেন যে শুধু বাংলাদেশে নয় ফ্রিল্যান্সিং অনেক দেশেরই নতুন প্রজন্ম ওদের কাছে আয়ের জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে উঠছে সে উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ রয়েছে ২৯ নম্বরে কিছুদিন আগে একটি সংস্থা তার প্রতিবেদন প্রকাশ করেন যেখানে বিশ্বের ৩০ টি দেশের ফ্রিল্যান্সিং এর  রাঙ্কিং প্রকাশ করা হয়েছে যেখানে বাংলাদেশের অবস্থান ২৯ নম্বরে,  নম্বরটির সংখ্যাটি কম হলেও বাংলাদেশের অবস্থান খুব একটা ভালো অবস্থানে নেই অনেক দেশ থেকে পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা , ইন্টারনেটের গতি সবকিছু বিবেচনা করে বিশ্ব এগিয়ে চললেও বাংলাদেশের অবস্থান খুব একটা ভালো দিকে নাই যার ফলে ফ্রিল্যান্সিং এর  চাহিদা বা ব্যাপকতা অন্য দেশে ছড়িয়ে পড়লেও বাংলাদেশ এর প্রভাব খুব একটা বেশি নয় কাজে দক্ষতা এবং সরকারি  সহযোগিতা করতে  পারে ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদা বাড়াতে।  আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও ফ্রিল্যান্সিং এর  ভালো প্রভাব পড়েছে তারা আমাদের থেকে অনেক এগিয়ে।

সর্বোপরি বলতে চাই ফ্রিল্যান্সিং অনেক সম্ভাবনাময় একটি সেক্টর সঠিক দিকনির্দেশনা ও গাইডলাইনের সহযোগিতা যদি সরকারি উদ্যোগ ভাবে নেওয়া হয় তবে বাংলাদেশ রেমিটেন্স আয়ের আর একটি উৎকৃষ্ট মাধ্যম হয়ে উঠতে পারে ফ্রিল্যান্সিং এবং পাশাপাশি হাজারো বেকার যুবক দের বেকারত্ব  সমস্যা সমাধানের একটি উৎকৃষ্ট মাধ্যম হতে পারে।

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করব?

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য প্রথমে আপনার একটি কম্পিউটার এবং কোন একটি কাজের দক্ষতা অর্জন করতে হবে অর্থাৎ যেটি আপনি ভাল পারেন বা যেটি আপনার পছন্দের তালিকায় সেই কাজ ভালোভাবে শিখতে হবে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজগুলোর মধ্যে রয়েছে গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্,  ভিডিও এডিটিং, ডাটা এন্ট্রি, কন্টেন রাইটিং, অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট এমন বেশ কিছু মাধ্যম আপনার যে কাজটি পছন্দ সে কাজটি ভালো হবে শিখুন যাতে ভালোভাবে বায়ার কে কাজ সঠিক  সময় মত কাজ সাবমিট করতে পারেন।

দক্ষতা নির্বাচন করা হয়ে গেলে যে মাধ্যমটিতে  আপনি কাজ করতে চাচ্ছেন বা যে ফ্রিল্যান্সিং এর যে অধ্যায়ে আপনি কাজ করতে চাচ্ছেন সেটি ভালোভাবে অর্জন করুন, অর্জন করা হয়ে গেলে ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়ার জন্য বেশ কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে তার মধ্যে আপ ওয়ার্, ফাইবা, ফ্রিল্যান্সার এসব বেশ জনপ্রিয় সাইড এসব সাইটে আপনার প্রোফাইল তৈরি করুন প্রোফাইলটি বেশ আকর্ষণও করে তৈরি করুন যাতে বায়ার আপনার প্রতি বিশ্বাসযোগ্য বা বিশ্বাস অর্জন করে প্রোফাইল তৈরি করা হয়ে গেলে একটি পোর্টফালী তৈরি করুন এবং কাজের জন্য আবেদন করুন বা গিগ  তৈরি করুন এবং ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করুন।

খেয়াল রাখতে হবে প্রথম এ ছোট  কাজগুলো নির্বাচন করুন যেসব কাজগুলো ছোট ছোট বা কম পারিশ্রমিক দেওয়া হয় অর্থাৎ কম পারিশ্রমিক বা ছোট কাজগুলো পাওয়া বেশ সহজ হয় কারণ বায়ার বা ক্লাইন্ট এর বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠতে হবে ধীরে ধীরে সময় জ্ঞান থাকতে হবে অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং স্বাধীন পেশা হলেও একটা ডেট লাইন থাকে এবং ডেডলাইন থাকবে এটাই স্বাভাবিক আপনি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বায়ারের কাজ সময়মতো সাবমিট করে রাখুন যাতে আপনার প্রতি সন্তুষ্ট থাকে এবং পরবর্তী ছোট কাজ থেকে বড় কাজে আপনি নিজেকে ডাইভার্ট করতে পারেন।

প্রথমদিকে ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজ হয় একটু কষ্টকর হলেও বা সময় স্বপক্ষে হলেও ধীরে ধীরে কাজের গতি বা পরিধি বাড়বে কিন্তু বায়ারের সাথে সুসম্পর্ক এবং কাজের গুণগতমান ঠিক রাখতে হবে সফলতা খুব জলদি ধরা দেবে আপনার হাতে।

ফ্রিল্যান্সিং করে কি সত্যি টাকা ইনকাম করা যায়?

ফ্রিল্যান্সিং করে সত্যি কি টাকা ইনকাম করা যায়?  এমন প্রশ্ন মনে আসাটাই স্বাভাবিক কিন্তু তার উত্তরে বলব হ্যাঁ ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করা যায় এটি বেশ বিশ্বস্ত এবং জনপ্রিয় অনলাইন মাধ্যম। শুধুমাত্র ইনকাম নয় বা আয়  নয় অনেক সরকারি চাকরি বা প্রাইভেট কোম্পানিদের  অফিসার দের থেকে ভালো একটা টাকা ইনকাম করা সম্ভব ফ্রিল্যান্সিং  করে তবে এর জন্য রয়েছে কিছু গাইডলাইন এবং কিছু নিয়ম।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন একটি কাজে বিশেষ দক্ষতা এবং ধৈর্য সহকারে চেষ্টা করা। প্রথমে বলে থাকি ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার দরকার হবে একটি কম্পিউটার এবং ধৈর্য প্রথমে যেকোনো একটি মাধ্যম নির্বাচন করবেন সেই । নির্বাচনকৃত মাধ্যমটি তে ভালো দক্ষতা অর্জন করতে হবে সে মাধ্যমগুলি মধ্যে রয়েছে গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্, ডিজিটাল মার্কেটিং , ভিডিও এডিটিং , ডাটা এন্ট্রি , অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট এসব যে কোন মাধ্যমে বেশ ভালো দক্ষতা অর্জন করে কাজ করতে হবে

ফ্রিল্যান্সিং  কাজ করার জন্য সময় নির্ধারিত থাকে না এবং কোন জায়গা নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে অফিসের মত করে বা চাকরির মত করে কাজ করতে হয় না তাই দিনে দিনে ফ্রান্সিং হয়ে উঠছে টাকা ইনকামের বিশ্বব্যাপী বেশ জনপ্রিয় একটি মাধ্যম বর্তমানে ইন্টারনেট এবং ইন্টারনেটের গতি এর কারণে বাড়ছে দিনে দিনে এর সংখ্যা অদুর  ভবিষ্যত এই ফ্রান্সিং হয়ে উঠবে টাকা মাধ্যমের একটি বড় মাধ্যম। 

ফ্রিল্যান্সিং করলে কি চাকরি করা লাগবে না?

ফ্রিল্যান্সিং করলে চাকরি করা লাগবে না এই কথাটা ব্যক্তি নির্ভর করে আপনার ব্যক্তিত্ব ও আপনার স্বাধীনতার ওপর ফ্রিল্যান্সিং করে ভালো টাকা ইনকাম করা যায় কিন্তু সবকিছুর যেমন সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে,  সেক্ষেত্রেও ফ্রিল্যান্সিং এরও  কিছু সুবিধা অসুবিধা রয়েছে যেমন ফ্রিল্যান্সিং করলে স্বাধীনতা রয়েছে আপনি আপনার সময় মতো কাজ করতে পারবেন কাজের কোন বাধানো নিয়ম নেই আপনার   বস নেই আপনাকে কোন নির্দিষ্ট জায়গায় নির্দিষ্ট সময়ে কাজ করতে হবে না ,আপনি আপনার সময় মত আপনার সময়ের সাথে যে জায়গায় উপযোগী হয় সে জায়গাতে বসেই একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের মাধ্যমে কাজ করতে পারবেন কিন্তু এক্ষেত্রে প্রথম দিকে বেশ ধৈর্য সহকারে কাজ খুঁজতে হয় এবং যেকোনো বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হয় ।

তবে ফ্রিল্যান্সিং করলে প্রতি মাসে একই পরিমাণ ইনকাম হবে তার কোন বাধাধরা নিয়ম নাই আপনি যে পরিমাণ কাজ পাবেন সেই পরিমাণ অনুযায়ী টাকা ইনকাম হবে । কিন্তু চাকরি করলে একটি নির্দিষ্ট বেতন অর্থাৎ আয় আপনার জন্য নির্ধারিত থাকবে  ফ্রিল্যান্সিং করলে সেটি নির্ধারিত নয়।  এই কারণে অনেকে তার সঠিক ইনকাম নির্ধারিত না থাকার কারণে ফ্রিল্যান্সিং করতে ভয় পায় তবে আপনি যদি দক্ষ লোক হোন এবং ধৈর্য্য ও দক্ষতার সাথে ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করেন তাহলে প্রতি মাসে চাকরি থেকেও ভালো আয় করা সম্ভব।

আপনি কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করলে প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার নিদিষ্ট  টাইম এবং আপনার কর্মকর্তা আপনার থেকে কাজের আপডেট বা কাজের অগ্রগতির জন্য সবসময় প্রেশার দিবে, ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনার কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান এ পৌঁছানোর জন্য সময়ের কোন বাধাধরা নিয়ম নেই কোন নির্দিষ্ট জায়গায় নেই আপনি আপনার সময়ে সুবিধামতো সময়ে সুবোধামতো জায়গায় বসে কাজ করতে পারবেন এবং এই কাজের জন্য কেউ আপনাকে বসগিরি দেখাতে পারবে না । তবে হ্যাঁ ফ্রিল্যান্সিং যেহেতু কোন বিদেশী বায়ারের কাজ করতে হয় সেক্ষেত্রে কিছু ডেড লাইন তো থাকবেই সেসব মেনে  চললেই ফ্রিল্যান্সিং এ সফলতা পাওয়া যাবে শতভাগ।

সব কিছু বিবেচনায়  যদি আপনি স্বাধীনচেতা হয়ে থাকেন স্বাধীনভাবে আয়  ইনকাম করবার ইচ্ছা থাকে এবং দক্ষ ও ধৈর্যের অধিকারী হন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং ই হচ্ছে আপনার জন্য শতভাগ আয় করার একটি উৎকৃষ্ট মাধ্যম। 

ফ্রিল্যান্সিং করে ভাগ্যের চাকা পরিবর্তন করা সম্ভব

অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং করে ভাগ্যের চাকা পরিবর্তন করা সম্ভব, ফ্রিল্যান্সিং আগেই বলেছি এর বাংলা অর্থ হচ্ছে মুক্ত পেশা । বর্তমান সমাজে বাংলাদেশ এ চাকরি যেন সোনার হরিন যা কল্পনাতে সম্ভব কিন্তু বাস্তবে চাকরি নাই। হাজারো লক্ষ লক্ষ যুবক বেকার হয়ে চাকরি এর জানো গুরছে , সেখানে ফ্রিল্যান্সিং এ কোন একটা সেক্টরে নিজেকে দক্ষ করে শুধু মাত্র একটা ল্যাপটপ বা কম্পিউটার এর মাধ্যমে অনলাইন এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে জীবিকা অর্জনের জন্য টাকা আয় করা সম্ভব।

  ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন একটি কাজে বিশেষ দক্ষতা এবং ধৈর্য সহকারে চেষ্টা করা। প্রথমে বলে থাকি ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার দরকার হবে একটি কম্পিউটার এবং ধৈর্য প্রথমে যেকোনো একটি মাধ্যম নির্বাচন করবেন সেই । নির্বাচনকৃত মাধ্যমটি তে ভালো দক্ষতা অর্জন করতে হবে সে মাধ্যমগুলি মধ্যে রয়েছে গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্, ডিজিটাল মার্কেটিং , ভিডিও এডিটিং , ডাটা এন্ট্রি , অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট এসব যে কোন মাধ্যমে বেশ ভালো দক্ষতা অর্জন করে কাজ করতে হবে

ফ্রিল্যান্সিং  কাজ করার জন্য সময় নির্ধারিত থাকে না এবং কোন জায়গা নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে অফিসের মত করে বা চাকরির মত করে কাজ করতে হয় না তাই দিনে দিনে ফ্রান্সিং হয়ে উঠছে টাকা ইনকামের বিশ্বব্যাপী বেশ জনপ্রিয় একটি মাধ্যম বর্তমানে ইন্টারনেট এবং ইন্টারনেটের গতি এর কারণে বাড়ছে দিনে দিনে এর সংখ্যা অদুর  ভবিষ্যত এই ফ্রান্সিং হয়ে উঠবে টাকা মাধ্যমের একটি বড় মাধ্যম। 

বর্তমানে ফিলিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি?

বর্তমানে ইন্টারনেট বা অনলাইন এর জন্য পৃথিবীর সব দেশ আমরা এক ছাদ এর নীচে।প্রায় সব ক্ষেত্রে ইন্টারনেট  বা অনলাইন এর ব্যবহার অর্থাৎ ছোট থেকে বড় সব ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে বাসা বাড়ীর সব কাজ ও আমরা ইন্টারনেট বা অনলাইন এর ব্যবহার করছি। দিন দিন ইন্টারনেট বা অনলাইন এর ব্যবহার বেড়ে চলেছে দ্রুত গতিতে। প্রতিনিয়ত ব্যবসা বাণিজ্যর প্রচার বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সেবা সব অনলাইন ভিত্তিক হয়ে পড়ছে এবং কোম্পানি গুলোও তাদের পণ্য বা সেবা অনলাইন এ বেশি বেশি প্রচার করতে চাই, যেন এক প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেছে।আর কোম্পানিগুলো তাদের পণ্য প্রচার করবার জন্য একজন ডিজিটাল মার্কেটার এর ওপর নির্ভর করে এবং ডিজিটাল মার্কেটার ফ্রীলান্সিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ তাই এ কথা নিসন্ধে বলা যায় বর্তমানে  ফ্রীলান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল একটি সেক্টর, চলুন এই ডিজিটাল মার্কেটার বা ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি।

ফ্রিল্যান্সিং করে অবশ্যই  ভাগ্যের চাকা পরিবর্তন করা সম্ভব তবে এক্ষেত্রে প্রয়োজন কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা অর্জন দক্ষতার সাথে কাজ করা ধৈর্য এবং পরিশ্রম ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা। অর্থাৎ আপনি আপনার কাজ নিজস্ব সময়ে নিজের ইচ্ছামত যে কোন জায়গায় বসে একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপের মাধ্যমে বিদেশি বায়ার দের কাজ করতে পারবেন এবং প্রতি মাসে ভালো পরিমান টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

তার জন্য প্রয়োজন কোন একটি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন । সাধারণত বেশ কিছু নিয়ে মাধ্যম নিয়ে কাজ করতে হয় তার মাঝে গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্, ভিডিও এডিটিং , ডাটা এন্ট্রি  , কন্টেন্ট রাইটিং এবং অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট এসব নিয়ে কাজ করতে হয়। এসব বিষয়ের যে কোন একটি  নির্বাচন করে আপনি আপনার দক্ষতা সেই নির্বাচনকৃত বিষয়টির উপর পূর্ণ দক্ষতা অর্জন করবেন এবং ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য যে ওয়েবসাইটগুলো রয়েছে সেগুলোতে আপনার প্রোফাইল তৈরি করবেন এবং আবেদন করবেন প্রথম দিকে কাজের পরিমাণ হয়তো কম হবে কিন্তু আপনি যদি আপনার দক্ষতা এবং পরিশ্রম প্রমাণিত করতে পারেন অর্থাৎ বিদেশি বা  বিদেশি বায়ার দের আস্থা ভাজক হয়ে ওঠেন আপনি কাজ পাবেন এবং অনলাইনে ইনকাম করে আপনার ভাগ্যের চাকা পরিবর্তন করতে পারবেন। 

ডিজিটাল মার্কেটিং , ডিজিটাল মার্কেট ার , বিপণন সংস্থা এবং স-নিয়েজিত বাক্তিরা ডিজিটাল মার্কেটিং পরিচালিত করে থাকে। তবে অধিকাংশ কোম্পানি এমন লোক বা নিজেরা পরিচালিত না করে কোন দক্ষ ফ্রিলান্সার দ্বারা করিয়ে নেই এবং ফ্রিলান্সারা বেশ দক্ষতার সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং পরিষেবা প্রদান করে থাকে, যেমন কন্টেন্ট লেখা, এসইও আপটিমাইজেশন, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।ডিজিটাল মার্কেটিং এর দ্বারা যে কোন পণ্য বা সেবা এর পরিচিতি খুব সহজে অল্প করছে ক্রেতার কাছে পোঁছানো যাই।  অনলাইন অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়া, ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার ইত্যাদি একটি বিশাল মার্কেট 

শেষ কথা 

উপরোক্ত আলোচনা এ বুঝলাম যে একজন ফ্রিল্যান্সার কি ধরনের কাজ করে কোন ধরনের কাজ করে বেশি ইনকাম করতে পারবে , ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে কতটুকু স্বাধীনতা পাওয়া যায় ,  কি ধরনের কাজের দক্ষতা অর্জন করতে হবে , যে কোন একটি বিষয়ে যদি দক্ষতা ঠিকমতো নেওয়া যায় এবং দক্ষ হওয়া যায় ফ্রিল্যান্সিং করে একজন সরকারি অফিসার বা প্রাইভেট অধাতন কর্মকর্তা থেকে অনেক বেশি আয় করা যায় প্রতি মাসে , শুধু তার জন্য প্রয়োজন পরিশ্রম এবং ধৈর্য কম্পিউটার বিষয়ে দক্ষতা। 

প্রথমদিকে ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজ হয় একটু কষ্টকর হলেও বা সময় স্বপক্ষে হলেও ধীরে ধীরে কাজের গতি বা পরিধি বাড়বে কিন্তু বায়ারের সাথে সুসম্পর্ক এবং কাজের গুণগতমান ঠিক রাখতে হবে সফলতা খুব জলদি ধরা দেবে আপনার হাতে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টাইম বিডি ২৪ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url