শব্দ গণনা এবং অক্ষর গননা কি ?

 আমরা প্রতিদিন লেখালেখা করি সেটা হোক প্রবন্ধ , ব্লগ , সোশ্যাল মিডিয়া , পোস্ট , এস এম এস বা অফিসের রিপোর্ট কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন আমাদের লেখায় কতগুলো শব্দ বা অক্ষর আছে । অনেক সময় পরীক্ষায় চাকরি অ্যাসাইনমেন্ট SEO কন্টেন্ট কিংবা সোশ্যাল মিডিয়ার ক্যাপশনে শব্দ বা অক্ষরের সীমা বেধে দেওয়া থাকে। 

তাই শব্দ গণনা এবং অক্ষর গণনা বোঝা অত্যন্ত জরুরী আজকের  আর্টিকেলে আমরা  অক্ষর কি শব্দ কি  এসব নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি এই আর্টিকেল আপনাদের জন্য অনেক উপকারী হবে। 

আরো পড়ুন: ইনস্টাগ্রাম ক্রাশ ! সমস্যা ও সমাধানের ধাপসমূহ

সূচীপত্র ঃ শব্দ গণনা এবং অক্ষর গননা কি ?

  •  শব্দ গননা কি
  • অক্ষর গণনা কি 
  • শব্দ গণনা ও অক্ষর গণনা এদের মধ্যে পার্থক্য
  • কোথায় কোথায় শব্দ গণনা ও অক্ষর গণনা ব্যবহার হয়
  • সহজে  কিভাবে শব্দ অক্ষর গোনা যায়
  • শব্দ গণনা  ও অক্ষর গণনার গুরুত্ব
  • লেখালেখির ক্ষেত্রে এদের গুরুত্ব
  • শেষ কথা

শব্দ  গণনা কি?

শব্দ গণনা বলতে বোঝানো হয় মোট কতগুলো শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে তার হিসাব। যেমন বাক্যটি দেখি বাংলাদেশ একটি সুন্দর দেশ এখানে মোট চারটি শব্দ আছে "বাংলাদেশ" "একটি"  "সুন্দর"  "দেশ"  শব্দ গ্রহণের মূল উদ্দেশ্য 

  • লেখার দৈর্ঘ্য নির্ধারণ করা। 
  •  নির্দিষ্ট সিমার  মধ্যে লেখা শেষ হয়েছে কিনা তা যাচাই করা ।
  •  SEO আর্টিকেল বা ব্লগের মান বজায় রাখা 
  • একাডেমিক এসাইটমেন্ট নিয়ম মেনে লেখা হয়েছে কিনা বোঝা 

এরকম নানান কাজে শব্দ গণনার প্রয়োজন হয় আর সেজন্যই শব্দ গণনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়। কতগুলো  অক্ষরের সমন্বয়ে একটি শব্দ তৈরি হয় অর্থাৎ একটি শব্দ তৈরি করতে কমপক্ষে দুটি অক্ষরের প্রয়োজন হয়।

অক্ষর গণনা কি?

অক্ষর গণনা  বলতে বোঝানো হয় একটি লেখা বা বাক্য এ মোট কতগুলো অক্ষর চিহ্ন ,  ফাঁকা স্থান  আছে তার সংখ্যা উদাহরণস্বরূপ বাংলাদেশ শব্দটির নয়টি অক্ষর আছে । বাংলাদেশ একটি সুন্দর দেশ বাক্যটিতে বাক্যটিতে ২৩ টি অক্ষর ( বিরাম চিহ্ন সহ )।  অক্ষর গহনার মূল উদ্দেশ্য টুইটার বা এসএমএসের মতো জায়গায় নির্দিষ্ট অক্ষরের সীমা মানা । ডিজাইন করার সময় আউট টেক্সটে দৈর্ঘ্য নির্ধারণ করা,  সফটওয়্যার প্রোগ্রামিং ডেভেলপমেন্ট সীমা নির্ধারণ করা।

আমরা যদি মোবাইলে কখনো কোন এসএমএস দেই তখন দেখা যায় একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ শব্দেরপরেমেসেজটি কাউন্ট করা হয় , দুটি মেসেজ রূপে অর্থাৎ প্রথম মেসেজে নির্দিষ্ট পরিমাণ শব্দ সংখ্যা(১৬০টি )  থাকে সে পরিমাণ সংখ্যা যদি বেশি হয়ে যায় তাহলে মেসেজটি দ্বিতীয় মেসেজ বা দুইটি মেসেজ হিসেবে কাউন্টিং হয় তখন মেসেজটির জন্য দুইটি মেসেজের যে পরিমাণ টাকা মোবাইল কোম্পানি নেই , সেই পরিমাণ টাকা কাটা হয় । অর্থাৎ এক্ষেত্রেও শব্দের গণনা অত্যন্ত জরুরী এমন অনেক জায়গায় আছে যেখানে শব্দের গণনা অত্যন্ত জরুরি এবং হিসাব করে কাজ করা হয়।

 শব্দ গণনা এবং অক্ষর গণনার মধ্যে পার্থক্য

বিষয় অক্ষর গণনা শব্দ গণনা
কি বুঝায় মোট শব্দ সংখ্যা মোট অক্ষর সংখ্যা। মোট শব্দ সংখ্যা।
গোনার একক অক্ষর স্পেস ও চিহ্ন সহ । শব্দ । 
উদাহরণ আমি বাংলাদেশকে ভালবাসি এখানে ২৪ টি অক্ষর। আমি বাংলাদেশকে ভালবাসি এখানে চারটি শব্দ।
ব্যবহার টুইটার, এস এম এস, প্রোগ্রামিং, UI/UX। প্রবন্ধ, ব্লগ , রিপোর্ট , এসইও।
কোথায় কোথায় শব্দ গণনা ও অক্ষর গণনা দরকার : 
১. প্রবন্ধ রিপোর্ট বা অ্যাসাইনমেন্ট এর সাধারণ নির্দিষ্ট শব্দসীমা থাকে যেমন 500 শব্দের প্রবন্ধ লিখ
২. এসইও ফ্রেন্ডলি ব্লগে ন্যূনতম ১০০০ থেকে ২০০০ শব্দ থাকা উচিত বেশি ছোট হলে গুগলের রেংক পাওয়া কঠিন হয়
৩. টুইটার(এক্স) পোস্টে ২৮০ অক্ষরের সীমা ফেসবুক ক্যাপশন অনেক বড় হলে ও ছোট ও আকর্ষণীয় ক্যাপশন ভালো কাজ করে
ইস্টআগ্রাম এ  সর্বোচ্চ ১৫০ অক্ষর ব্যবহার করা যায় বায়োতে বায়ওতে
৪. এস এম এস ও ইমেইল
একটি সাধারণ এসএমএস ১৬০ অক্ষরের হয় আবার ইমেল সাবজেট লাইনে সাধারণত ৫০ থেকে ৬০ অক্ষর রাখা ভালো
৫. প্রোগ্রামিং ও ডিজাইন 
ডেভেলপাররা প্রায় স্ট্রিম লিমিট অক্ষরের সীমা নির্ধারণ করে থাকেন । 

কোথায় কোথায় শব্দ গণনা ও অক্ষর গণনা ব্যবহার হয়

বিভিন্ন প্রতিবেদন প্রবন্ধ রচনা ক্ষেত্রে শব্দ গণনার প্রয়োজন হয় আর যেখানে শব্দ করার প্রয়োজন হয় সেখানে অক্ষর থাকবে এটাই স্বাভাবিক সুতরাং অক্ষর এবং শব্দ একে অপরের সাথে ওত পথ ভাবে জড়িত বিভিন্ন প্রতিবেদন লেখার জন্য শব্দ এবং অক্ষর দুটোই প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ মনের ভাব প্রকাশ করার জন্য যা লিখবেন না কেন সে ক্ষেত্রে শব্দ প্রয়োজন হয় শব্দের প্রয়োজন কোথায় নেই এমন কোন জায়গা নেই যেখানে শব্দের প্রয়োজন নেই।
কোন ছাত্র-ছাত্রী তার পড়াশোনার জন্য গাণিতিক সমস্যা বা অন্যান্য কাজের জন্য শব্দের প্রয়োজন প্রবন্ধ রচনা ছোট গল্প বিভিন্ন প্রতিবেদন যায় রচনা করেন কেন সেখানে শব্দের প্রয়োজন হয়। শুধুমাত্র ছাত্র-ছাত্রী ক্ষেত্রেই যে শব্দ অক্ষরের প্রয়োজন হয় এমন না জমি জমা বা জীবন জীবিকার জন্য বিভিন্ন দলিলপত্র করতে হয় সে দলিলপত্র একটি স্থায়ী সম্পদ এবং সম্পদের বিভিন্ন বিবরণ শব্দের মাধ্যমে দলের পথে লেখা থাকে এখানেও শব্দের প্রয়োজন সেখানে শব্দের প্রয়োজন হবে না এমন নয়। এক কথায় বলা যায় জন্ম থেকে শুরু করে শেষ অবধি সব জায়গায় শব্দের প্রয়োজন। 

একটি জমির দলিল যদি লিপিবদ্ধ করা হয় সেক্ষেত্রে ও শব্দের সীমা অর্থাৎ লিপিবদ্ধকৃত দলিলটি কতটুক লিখতে হবে তাও নির্ভর করে শব্দের সীমার উপর সেখানেও রয়েছে শব্দসীমা কতটুকু থাকবে তার উপর শব্দ সীমা যদি নির্ধারণ করা থাকে কথাগুলো যুক্তিযুক্ত এবং উৎকৃষ্ট হয়। আবার ভাষার উপর দক্ষতা বাড়ানোর জন্য শব্দের ব্যবহার এবং অক্ষরের ব্যবহার আপনার দক্ষতাকে বাড়িয়ে তুলবে উদাহরণস্বরূপ বলা যায় সার্চ ইঞ্জিনে কিওয়ার্ড ব্যবহার করার জন্য শব্দের সংক্ষিপ্ততা রয়েছে আপনাকে সেই সংক্ষিপ্ত শব্দ ব্যবহার করেই আপনার প্রয়োজনীয় কিওয়ার্ড বা আপনার তথ্য ব্যবহার করতে হবে এক্ষেত্রেও শব্দের ব্যবহার অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিসীম। 

একজন সাংবাদিক তার লেখনী বা প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য নির্দেশের সময়ের মধ্যে অত্যন্ত শ্রুতি মধুর এবং সংক্ষিপ্তভাবে লিখনী উপস্থাপন করতে হয় সে ক্ষেত্রেও অর্থাৎ একজন সাংবাদিককে তার লেখনি বা প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য শব্দের ব্যবহার সীমাবদ্ধ সম্বন্ধে জানতে হবে বুঝতে হবে যাতে অল্প কথার মাধ্যমে গ্রাহক তার কথা বা প্রতিবেদন বুঝতে পারে। 

সহজে  কিভাবে শব্দ অক্ষর গোনা যায়

১. গণনা ম্যানুয়ালি
ছোট লেখার জন্য শব্দ আলাদা করে গোনা যায়
অক্ষরের জন্য প্রতিটি বর্ণ ফাঁকা স্থান ও চিহ্ন গণনা করা হয় করতে হয়
২. মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে
Word-review tab-Word count এ ক্লিক করলে মোট শব্দ ও অক্ষর দেখায়
3. গুগল ডক্সে  ডকসে
 tools-word count শব্দ সংখ্যা অক্ষর সংখ্যা এবং পৃষ্ঠা সংখ্যা দেখায় দেখা যায়
4. অনলাইন টুলস
অনেক ফ্রি অনলাইন টুল আছে যেখানে লেখাটি পোস্ট করলে শব্দ ও অক্ষর সংখ্যা দেখা যায় যেমন ওয়ার্ড কাউন্টার ডট নেট ক্যারেক্টার কাউন্ট অনলাইন ডট কম ইত্যাদি
5. মোবাইল অ্যাপস
অ্যান্ড্রয়েড ও আই ও এস এ অনেক ফ্রি আছে অ্যাপস আছে যা দিয়ে সহজে শব্দ অক্ষর গোনা যায়

শব্দ গণনা ও অক্ষর গননার  গুরুত্ব

সময় বাঁচায়।
লেখা নিয়ন্ত্রণ করা যায় দ্রুত লেখা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
গুণগতমান বজায় রাখায় সীমা মেনে লেখা হলে পাঠকের বা  গ্রাহক এর  আগ্রহ বাড।
SEO  উন্নত করে শব্দসীমা মানলেসার্চ  ইঞ্জিনের র‍্যাংকিং ভালো হয়।
পেশাদারিত্ব আনে ইমেইল রিপোর্ট বা প্রেজেন্টেশনে সীমিত শব্দ ব্যবহার করলে তা বেশি প্রভাব ফেলে।
লেখা সংক্ষিপ্ত ও কার্যকর হয় অপ্রয়োজনীয় অংশ বাদ দিয়ে মূল বিষয়ে প্রকাশ করা যায়। 
টিপস-কিভাবে সঠিকভাবে শব্দ ও অক্ষর নিয়ন্ত্রণ করবেন
লেখার আগে একটি লক্ষ্য ঠিক করুন যেমন এক হাজার শব্দ বা ১৫০০ শব্দ
অপ্রয়োজনীয় শব্দ বাদ দিন, ছোট ও সহজ রাখুন অনলাইন টুলস ব্যবহার করে নিয়মিত চেক করুন।
সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য অনেক আগে থেকে ক্যাপশন ফ্রি ড্রপ করুন।

লেখালেখির ক্ষেত্রে শব্দ গণনা ও অক্ষর গননার গুরুত্ব

প্রবন্ধ রচনা বা উপন্যাস রচনা অনলাইনে বিভিন্ন লেখালেখি বিভিন্ন আর্টিকেলে লিখে লিখে নিউজ লেখালেখি বিভিন্ন কাজে এদের গুরুত্ব অপরিসীম শব্দ গণনা বা অক্ষর গণনা সব জায়গাতে লাগে কেননা শব্দ গণনা এবং অক্ষর গোনার ফলে এর লিখনি শ্রুতি মধুর বা দৃষ্টিরন্ধন হয় যার ফলে গ্রাহকরা উপন্যাস প্রবন্ধ অনলাইন আর্টিকেল যাই হোক না কেন পড়ার প্রতি আগ্রহ জাগে যার ফলে যে কোন লেখা অডিয়েন্স পায় অপ্রয়োজনীয় কথা বা অপ্রয়োজনীয়  বার্তা লিখিত থাকে না লেখাকে সহজ ও সাবলীল করে।

এক কথায় শব্দ গণনা ও অক্ষর গননা গুরুত্ব লেখনের প্রত্যেকটা সেক্টরে রয়েছে কোন প্রতিবেদন যদি অপ্রয়োজনীয় শব্দ অক্ষরে ভরপুর থাকে তাহলে পাঠক এর  কাছে মূল বার্তা পৌঁছায় না কারণ কোন প্রতিবেদনে যদি অপ্রয়োজনীয় শব্দ বা অক্ষরে ভরপুর থাকে তখন পাঠক লেখার প্রতি বিরক্ত হয় বা প্রতিবেদনের প্রতি বিরক্ত হয় করতে অনুগ্রহের সৃষ্টি হয় যার ফলে তার সঠিক বার্তা লিখনের সঠিক বার্তা পাঠকের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হয় না।

শব্দ গননা এবং অক্ষর গণনার সংখ্যা নির্দিষ্ট থাকার কারণে অনেক প্রতিবেদনে বানানোর শুদ্ধিকরণ অর্থাৎ বানান ভুল হওয়া সম্ভাবনা খুব কম থাকে আবার অপ্রয়োজনীয় এবং দীর্ঘ প্রতিবেদনে অপ্রয়োজনীয় কথা যেমন থাকে তেমন মূল বার্তা বা বানান ভুল থাকা সম্ভব না থেকে যায় তাই এ কথা সর্বোপরি বলা যায় যে লেখালেখির ক্ষেত্রে শব্দ গহনা বা অক্ষর গণনার গুরুত্ব অপরিসীম। 

উদাহরণস্বরূপ বলা যায় কোন একটি প্রতিবেদন লিখতে বলা হচ্ছে যেখানে শব্দ বা অক্ষরে কোন বাধাধরা নিয়ম নেই যত ইচ্ছা শব্দ এবং অক্ষর ব্যবহার করে লিখতে পারবে সেই লেখক যদি সেটাই তাদের দীর্ঘায়িত করে এবং বিভিন্ন কথা যেগুলো আসলে প্রয়োজন নেই সেগুলো শব্দ বা অক্ষর এখানে যুক্ত করে দেয় তাহলে পাঠক কিন্তু সেটা সঠিকভাবে গ্রহণ করবে না বা তার লেখনী টা  পড়তে বিরক্ত আসবে। 

শেষ কথা

শব্দ গণনা  এবং অক্ষর গণনা  শুধুমাত্র সংখ্যা গণনার বিষয় নয় বরং এটি লেখালেখি সুশৃংখল ও কার্যকর করার একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল একাডেমিক লেখা, ব্লগ বা  কনটেন্ট সওয়াল মিডিয়া কিংবা প্রোগ্রামিং সর্বত্র এর প্রয়োজন রয়েছে তাই আজ থেকে লেখার সময় শুদু বিষয়বস্তু না  তার দৈর্ঘ্য ও  মাথাই রাখুন । অপ্রয়োজনীয় শব্দ ও অক্ষর দিয়ে প্রবন্ধ বা প্রতিবেদনকে দীর্ঘ না করে সহজ ও সাবলীল লেখা দিয়ে এবং নির্দিষ্ট পরিমাণ শব্দের দিয়ে রচনা করে কোন প্রতিবেদন করলে সেটি আরো সুন্দর ও সাবলীল হবে যা গ্রাহক আনন্দের সাথে গ্রহণ করবে। 

একটি ভালো লেখা শুধু অক্ষর বা শব্দ বহুল হলেই না বরং সঠিক সীমার সাজানো থাকলেই সেটি পাঠকের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠে । শব্দের সীমাবদ্ধতা বা শব্দের সীমা থাকলে যেহেতু লেখন এটা অত্যন্ত সৌন্দর্য এবং তথ্যবহুল এবং পরিমার্জিত হয়। সেক্ষেত্রে এক কথায় বলা যায় শব্দ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তাই যেকোন লেখা বা প্রতিবেদনের ক্ষেত্রে শব্দের ব্যবহার কতটুকু করতে হবে তা নির্বাচন করা থাকলে লিখনি অত্যন্ত সুন্দর ও সাবলীল হয়। আশা করি আজকের আর্টিকেলে শব্দের ব্যবহার বা অক্ষরের ব্যবহার কখন কোথায় কি ভাবে হয় তা অত্যন্ত ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টাইম বিডি ২৪ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url