প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন
  বর্তমানে অনলাইনের এর সময় হাতে হাতে মুঠোফোন এবং ওয়াইফাই এর কারনে সবার কাছে
  ইন্টারনেট এবং এখন অনেকেই বর্তমানে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে
  চাই।  
তাই আজকের আর্টিকেল এ আলোচনা করব অনলাইনে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয় করবার ৭ টি উপায়
    নিয়ে। 
    অনলাইন এ যারা আয় করতে চান  তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি হতে চলেছে খুবই
    গুরুত্বপূর্ণ ,
  
  
    বর্তমানে অনলাইনে টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ হয়ে পড়েছে যার ফলে যে কেউ সপ্তাহে
    ৪০০০ টাকা ইনকাম করছে  খুবই সহজ।   
  
  
  পোস্ট সূচিপত্রঃ সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয় করবার ৮ টি উপায়
      অনলাইন এ সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয় করবার বেশ কিছু রাস্তা থাকলেও তার মাঝে কিছু
      রাস্তা খবুই গুরুত্বপূর্ণ আজকে এমন ই ৭ টি উপায় নিয়ে আলোচনা করব, যার মাধ্যমে
      খুব সহজে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করা সম্ভব। 
    
    
      তবে কিছু কথা না বললেই না আজকাল অনেক এই অনলাইন এ ইনকাম করতে চাই কিন্তু সঠিক
      উপায় না জানবার কারনে অনেকেই  টাকা ইনকাম করতে সফল হতে পারছে না। এসব
      উপায় এ কাজ করবার জন্য আপনার প্রাতিষ্ঠানিক কোন ডিগ্রি প্রয়োজন হবে না।
      সামান্য কিছু দক্ষতা অর্জন করলেই অনলাইন থেকে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয়
      করা সম্ভব শুধু দরকার নিজের অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর কিছু পরিশ্রম। আপনার
      দক্ষতা ধৈর্য এবং জ্ঞান আপনাকে সফলতার চূড়ায় নিয়ে যাবে কিন্তু
      স্মার্ট  পদ্ধতিতে কাজ করা লাগবে সুতরাং একটু স্মার্ট একটু বুদ্ধি
      বিচক্ষণতা ব্যাস তাতেই আপনি এ কাজ অর্থাৎ সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করা খুবই
      সহজ। এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা পরিশ্রম করে কাজ করে কিন্তু সঠিক
      গাইডলাইন সঠিক পদ্ধতি এর অভাবে ব্যর্থ হয়, এর কারণ হলো স্মার্ট পজেতে
      কাজ না করা দক্ষতা বা বুদ্ধি বিচক্ষণতার সঠিক প্রয়োগ করতে ব্যর্থ হয় যার
      ফলে টাকা ইনকাম দূর হয়ে যায় এবং ওই ব্যক্তি বিরক্ত হয়ে এই অনলাইনে টাকা
      ইনকাম পদ্ধতি ছেড়ে দেয় ধৈর্য অবশ্যইএ লাইনে বড় একটি গুণ ধয্য ধরতে হবে এবং
      কাজ করতে হবে। 
    
    
      নিচে কিছু উপায় দেওয়া হল যেগুলো মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ চলুন এই
      পদ্ধতি বা উপায়গুলো জেনে নিব এবং বিস্তারিত আলোচনা করব এসব পদ্ধতি বা উপায়ে
      যে কেউ অনলাইনের মাধ্যমে সপ্তাহের ৪০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবে ইনশাল্লাহ।
    
    - আর্টিকেল লেখে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
 - ডিজিটাল মার্কেটিং করে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
 - ফ্রীলান্সিং করে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
 - ইউটিউব এর মাধ্যমে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
 - ফেসবুক থেকে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
 - অনলাইনে ব্যবসা করে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
 - ব্লজ্ঞিং করে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
 - ওয়েব সাইড তৈরি করে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
 - শেষ কথা
 
আর্টিকেল লেখে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
    অনলাইন এ সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয় করবার বেশ কিছু উপায় থাকলেও এর মাঝে আর্টিকেল
    লেখে টাকা ইনকাম করা বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি উপায় এবং সহজ একটি উপায়। আর্টিকেল
    লেখার জন্য বড় কোন ডিগ্রি বা অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নাই, শুধু টাইপিং স্পীড এবং যে
    বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে হবে সে বিষয়ে পরিপূর্ণ জ্ঞান না থাকলে ও সামান্য কিছু
    জ্ঞান  থাকলেই হবে। 
বিভিন্ন নিউজ পেপার এ আর্টিকেল লেখেও বর্তমানে সপ্তাহে ৪ হাজার এর ও বেশি
      টাকা আয় করা সম্ভব। আর্টিকেল লেখাতে খুব ভাল পারদর্শী হলে অনেক মার্কেটপ্লেস
      রয়েছে যেখানে আর্টিকেল লিখে ভালো টাকা আয় করা সম্ভব। মার্কেটপ্লেসে আর্টিকেল
      লেখার মূল্য অনেক বেশি।
  ডিজিটাল মার্কেটিং করে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
    ডিজিটাল মার্কেটিং আরও  একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে
    টাকা ইনকাম করবার।ডিজিটাল মার্কেটিং যদি নিজের ভাষায় বা সহজ ভাষায় বলি তাহলে
    বলতে হয় কোন পণ্যের প্রচার - প্রচারনা, প্রসার বা বিস্তার অনলাইনে করে
    বিজ্ঞাপনক্রীত পণ্যের বিক্রয় বাড়ানো কে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে। আপনি বিভিন্ন
    কোম্পানির পণ্যের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে তাদের পণ্যেরের প্রচার করে দিনে-
    সপ্তাহে- মাসে ভালো পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারবেন, সেক্ষেত্রে সপ্তাহে ৪০০০
    টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ একটি উপায়। 
ডিজিটাল মার্কেটিং মূলত ইন্টারনেট ব্যবহার করে ইন্টারনেটের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম
    অর্থাৎ ফেসবুক ইওটিউব সোশ্যাল মিডিয়া এর আরো যে মাধ্যমগুলো রয়েছে এগুলো
    ব্যবহার করে যেকোনো পণ্যের প্রচার করে পণ্যের ব্যান্ড ভ্যালু অডিয়েন্স অর্থাৎ
    ক্রেতার কাছে পৌঁছে সেলস বা বিক্রয় বাড়ানো হয়,  ডিজিটাল মার্কেটিং এর
    মূল উপাদান হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন অর্থাৎ এসইও, সোশ্যাল মিডিয়া
    মার্কেটিং,  কনটেন্ট মার্কেটিং,  ইমেইল মার্কেটিং,  মোবাইল
    মার্কেটিং,  অ্যানালাইসিস  এবং ট্রাফিকিং এমন অনেক অনলাইন মিডিয়া
    রয়েছে যার দ্বারা পণ্যের প্রচার করা হয় এবং এই পদ্ধতিতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর
    দ্বারা প্রতি সপ্তাহে অনায়াসে ৪০০০ টাকার বেশি আয় করা সম্ভব।
  ফ্রীলান্সিং করে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
    ফ্রিল্যান্সিং আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম
    করবার। আজকাল ফ্রিল্যান্সিং কে মানুষ একটি ভালো আয় উপার্জন এর পেশা হিসেবে গণনা
    করে শুরু করেছে।
  
  
    কারুন ফ্রিল্যান্সিং হল একটি মুক্ত পেশা, যারা ফ্রিল্যান্সিং করে তাদেরকে
    ফ্রিল্যান্সার বলে ফ্রিল্যান্সিং করে যে কেউ অনলাইনে কাজ করে টাকা আয় করতে
    পারে, তবে একজন ভালো ফ্রিল্যান্সার হতে হলে বেশ কিছু কাজের দক্ষ হতে হয়। কারণ
    দক্ষ না হলে বায়ার আপনাকে কাজ দিবে না। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য প্রথমে আপনাকে
    একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইডে যুক্ত হতে হবে এসব সাইটগুলোকে ফ্রিল্যান্সিং
    মার্কেটপ্লেস বলে।
  
  
    মার্কেটপ্লেস মানে হল যেখানে বায়ারদের থেকে কাজ পাওয়া যায় প্রসিদ্ধ বেশ কিছু
    মার্কেটপ্লেস এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল আপওয়ার্ক ফাইবার, পিওপল পার আওয়ার এরকম
    অনেক রকম মার্কেটপ্লেস রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং করতে বেশকিছু কাজে ভালো দক্ষতা ও
    স্কেল প্রয়োজন পড়ে একজন ভালো দক্ষ ফ্রিল্যান্সার কে বায়ার কাজ দিয়ে নিশ্চিত
    থাকে। আরো ভালো কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হল এখানে কোন নির্দিষ্ট টাইম নাই
    অর্থাৎ বায়ার কাজ দিবে সেটা ফ্রিল্যান্সার তার সবাই অনুযায়ী কাজগুলো করে
    দিবে,  অর্থাৎ দিনে রাতে যে কোন সময় কাজগুলো করে দেবে তবে কথা থাকে যে
    অনেক বায়ার মাসিক চুক্তি বা ঘন্টা চুক্তিতেও কাজ করিয়ে নেই, তবে এখানে রয়েছে
    ফ্রিল্যান্সারদের স্বাধীনতা কারণ সেই  কাজগুলো সে তার সবাই অনুযায়ী যখন
    ফ্রি হবে তখন করতে পারে অনেকে আবার চাকরির পাশাপাশি এই ধরনের কাজ অর্থাৎ
    ফ্রিল্যান্সিং করে থাকে অন্য কাজ অর্থাৎ ব্যবসা,  চাকুরী বা অন্য কিছু
    কাজের পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং করে পতি সপ্তাহে ৪০০০
    টাকার ও বাসে আয় করা যায়।
  
  
    অন্যভাবে বলা যায় ফ্রিল্যান্সিং এর ধরনের ব্যবসা যেখানে আপনি আপনার দক্ষতা ও
    স্কেল কে বিক্রয় করে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
  
  ইউটিউব এর মাধ্যমে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
      বর্তমানে ইউটিউব একটি জনপ্রিয় মাধ্যম মানুষ ইউটিউবে এখন বিভিন্ন নাটক দেশি
      বিদেশি সিনেমা  সব ধরনের বিনোদন থেকে শুরু করে নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক
      জিনিস জানবার জন্য মানুষ ইউটিউবে সার্চ দেয়, উদাহরণস্বরূপ আমি একটি ভালো
      মানের মোবাইল কিনব ইউটিউব  এ অনেকেই এখন এই মোবাইল গুলো অর্থাৎ
      বর্তমানে বাজারে দাম অনুযায়ী কি কি ভালো মানের মোবাইল পাওয়া যায় এবং তার
      কনফিগার কি দাম সব ধরনের বর্ণনা সহ ইউটিউব  এ ভিডিও আপলোড বা
      ডিটেলস আপলোড করে, যার ফলে মানুষ ইউটিউবে তার প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো জানার
      জন্য ভিডিওটি দেখে সেই ভিডিও নিজে বানিয়ে দিলে ইউটিউবে ভালো একটা ইনকাম করা
      যায় বর্তমানে অনেকেরই নিজের ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে এই চ্যানেলের মাধ্যমে
      মানুষ কনটেন্ট ক্রিয়েট করে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট অর্থাৎ সেটা হতে পারে
      রান্নার ভিডিও, বিভিন্ন ফুড আইটেম বিক্রয় বিভিন্ন ইলেকট্রনিক আইটেম
      বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে ভিডিও এমনকি এটাকে অনেকেই পেশা হিসাবে নিচ্ছে, শুধু তাই
      নয় ভিডিওর পাশে অর্থাৎ ভিডিও দেখার মাঝে মাঝে যে বিজ্ঞাপন গুলো দেওয়া হয়
      সেটিও একটি আয় করার মাধ্যম।
    
    ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য আপনাকে যা যা করতে হবে -
    - একটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে যদি আগেই করা থাকে তাহলে সেটা দিয়ে করতে পারেন।
 - তারপর Youtube.com এ যেতে হবে যাওয়ার পর ক্রিয়েট চ্যানেল এ ক্লিক করুন।
 - চ্যানেলের নাম ও কভার ফটো সেট করুন।
 - ভিডিওতে করতে একটি স্মার্ট ফোন অথবা ক্যামেরা ভালো মানের হলে ভালো হয়, শুরুতে ভালো ভিডিও করতে পারা যায় বা ভিডিও রেজুলেশন এরকম একটি মোবাইলই যথেষ্ট।
 - তারপর বিভিন্ন ভিডিও এডিটিংসফটওয়্যার যেমন ক্যাপকাট, বিএ্ কিনমাস্টার অথবা এডোবি প্রিমিয়ার দিয়ে ও কাজ করা যায় যেটা তে আপনার সুবিধা মনে হবে।
 - ভিডিও আপলোডের সময় ভালো টাইটেল ডেসস্ক্রিপশন যেন ভাল হয় খেয়াল রাখতে হবে ট্যাগ দিতে হবে এসইও অনুযায়ী।
 - ভালো থাম্বেল বানাতে হবে আকর্ষণীয় থাম্বেল ছাড়া ভিউ পাওয়া খুব মুশকিল হয় সেটিকে বিশেষ নজর দিতে হবে।
 - ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ হতে হবে মনিটাইজ হওয়ার জন্য ১০০০ সাবস্ক্রাইব এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াজ টাইম হতে হবে ভালো মানের ভিডিও দিলে খুব সহজেই দুইটাই হয়ে যায় ভিডিওর দিকে মনোনিবেশ করতে হবে তাহলেই হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
 
      ইউটিউব একটি বড় মাধ্যম ঘরে বসে বা নিজের শখ ইচ্ছা পূরণ করে টাকা ইনকামের
      পদ্ধতি অনেকে শুধুমাত্র তার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করার জন্য বিভিন্ন ছোট
      ছোট নাটক কমেডি নাটক শর্ট ফিল্ম বানাই যাতে তা ইউটিউবে আপলোড করে টাকা ইনকাম
      করা যায়।
    
    
      সুতুরাং এটা বলাই যাই ইউটিউব ও একটি ভালো উপায় অনলাইন এ টাকা ইনকাম
      করবার।সংক্ষিপ্তভাবে যদি বলা যায় ইউটিউব হল একটি ভিডিও শেয়ারিং
      প্ল্যাটফর্ম, যেখানে আপনি আপনার ধারাবাহিককৃত ভিডিও আপলোড করেন মানুষ যখন
      ভিডিও দেখে তখন ভিউ বাড়তে থাকে এবং ভিউ পাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গুগল অ্যাডসেন্স
      এর মাধ্যমে আপনার ভিডিওতে মাঝে বা শুরুতে বা শেষে যে কোন সময় বিজ্ঞাপন দিয়ে
      থাকে এই বিজ্ঞাপন মানুষ দেখে এবং সেখান থেকে আপনি আয় করতে পারবেন অর্থাৎ
      মানুষ বিজ্ঞাপন দেখবে সেখান থেকে আপনার আয় হবে।
    
    আরো সংক্ষিপ্ত ভাবে বলছি যেভাবে কাজ করে - 
    
      ভিডিও > আপলোড > গুগল এডসেন্স > বিজ্ঞাপন ভিউয়ার্স > অ্যাড >
      ইনকাম
    
  
      ফেসবুক বর্তমানে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সব থেকে বড় অডিয়েন্স ফেসবুক এ
      রয়েছে। আমাদের দেশে এমন লোক পাওয়া হয়তো দুষ্কর হবে যার একটি ফেসবুক
      একাউন্ট নেই। মানুষ অবসর পেলেই তার মুঠোফোনের মাধ্যমে তার অবসর
      সময়টুকুর  অধিকাংশ সময় ফেসবুকে ব্যয় করে ফেসবুকে ভিডিও দেখা, ফেসবুকে
      মনের ভাব প্রকাশ করে বিভিন্ন লেখা অর্থাৎ ছোট ছোট পোস্ট করে এবং মানুষ তার
      নিত্য প্রয়োজনীয় সবকিছু এই ফেসবুকের মধ্যে মাধ্যমে প্রকাশ করে আসছে তাই
      একথা বলাই যায় ফেসবুক একটি বড় অডিয়েন্স অনলাইন জগত।
    
    
      এমনকি ফেসবুকের কিছু ফিচার আছে যেখানে মানুষ তার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের
      কোন কিছু বিক্রয় করতে চাইলে বা নতুন কোন পণ্য বিক্রয় করতে চাইলে ফেসবুকের
      মার্কেটপ্লেসে সেটি বিক্রয় করার জন্য পোস্ট করে থাকে। এমনকি বন্ধু বান্ধবের
      আত্মীয় স্বজনের সাথে যোগাযোগ এই ফেসবুকের মাধ্যমে চ্যাটিং করে হয় থাকে
      অনেকে আবার ভিডিও কলে বিনা খরচে শুধু অনলাইনে মাধ্যমে একজন আরেকজনের সাথে
      ভিডিও কল করে অডিও কলে কথা বলে এমননি  হাজারো জিনিস ফেসবুকে মানুষ করে
      থাকে। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসে অর্থাৎ যেমন মানুষ ঘুমায়, খাওয়া দাওয়া করে
      পোশাক পরিধান করে মনের শান্তির জন্য কোথাও ঘুরতে যা্য তেমনি একটি অপরিহার্য
      অংশ হয়ে গেছে মনে হয় ফেসবুক।
    
    
       এই ফেসবুকের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিয়ে অনেক কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান তাদের
      পণ্য এই বিশাল অডিয়েন্স এর মাধ্যমে সাধারণ জনগণ দ্বারপ্রান্তে পৌঁছায় এবং
      তাদের ব্রান্ড ভ্যালু  সাধারণ জনগণের কাছে পৌঁছে যায় এর ফলে প্রতিষ্ঠান
      বা কোম্পানির বিক্রয় বা সেলস বেড়ে যাই অনেক অংশে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের
      মাধ্যমে অনেক কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য বা সেবা অনলাইনে বিজ্গাপ
      করিয়ে নেই যার ফলে এটিও একটি ভালো মাধ্যম ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার ।
    
    
      অনেকে আবার কনটেন্ট তৈরি করে ফেসবুকে আপলোড করে তাদের আপলোডকৃত ভিডিও ভিউয়ের
      মাধ্যমে এই বিশাল অডিয়েন্সকে দেখার মাধ্যমে ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করে
      সপ্তাহে ৪০০০ এরও বেশি টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ এই ফেসবুকের মাধ্যমে। ফেসবুক
      পেজের সাইডে বা ভিডিও দেখার মাঝে বিভিন্ন রকম পণ্যের বা সেবার বিজ্ঞাপন দিয়ে
      থাকে বিভিন্ন কোম্পানি কোম্পানির গুলোর নিজস্ব প্রতিনিধি রয়েছে যারা এই
      বিজ্ঞাপন গুলো দিয়ে থাকে আবার অনেক সময় বাইরে কোন মাধ্যম দিয়ে অর্থাৎ কোন
      প্রতিনিধিকে দিয়ে বিজ্ঞাপন করেয়ে নেয় টাকার বিনিময়ে।
    
    
      ফেসবুক এর ম্যধ্মে মাসে লক্ষও লক্ষও টাকা ইনকাম করে অনেকই তার ভাগ্য পরিবর্ত
      করে এখ লাখো মানুষ এটিকে টাকা ইনকাম করবার পেশা হিসেবেও গ্রহন করেছে।
    
  অনলাইনে ব্যবসা করে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
      ব্যবসার মানে হল ভালো একটি বিজনেসের আইডিয়া এবং যথাযথ বাজার গবেষণা ও
      মার্কেটিং রিসার্চ অনলাইন একটি বড় মাধ্যম হয়ে উঠেছে দিনে দিনে ব্যবসার জন্য
      ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার সহ আরো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া  রয়েছে যেখানে
      পণের গুণগতমান  বাজারজাত করার জন্য কাস্টমারের কাছে খুব সহজেই পৌঁছানো
      যায় কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করলেই ফেসবুক সহ সোশ্যাল মিডিয়া  পর্যবেক্ষণ
      করে যেমন গুগল টেট ব্যবহার করে আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর জন্য
      কনজিউমার  কি বলছে বা কি কি ধরনের আইডিয়।  দিচ্ছে তা বিভিন্ন
      ফেসবুক গ্রুপ এবং কমিটি পর্যবেক্ষণ করুন কোথায় কি ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে
      আলোচনা হয় আপনার প্রোডাক্টটি কোথায় দিলে সেটি নিয়ে আলোচনা হবে এবং
      কনজিউমার দেখবে। কি কি পণ্য মানুষ অনলাইনে কিনতে বেশি অভ্যস্ত তা নিয়ে
      গবেষণা করুন। কনজিউমার এর রিভিউ গুলো পড়ুন তাহলে মনে হয় ভালো একটি রিভিউ বা
      ভালো  গবেষণা বুঝা যাবে আপনার পণ্যর  সম্বন্ধে কনজিউর কি ধরনের
      মনকোষন করে তা জানা যাবে এসব পণ্যের যারা প্রতিযোগী রয়েছে তাদেরকেও 
      এনালাইজ করা যাবে ।
    
    
      বাংলাদেশে অনলাইন ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য সামান্য কিছু আইনি জটিলতা 
      রয়েছে সেগুলো নিম্নে বর্ণনা করা হলঃ- 
    
    - ট্রেড লাইস্নেস সংগ্রহ করতে হবে যা স্থানীয় সিটি কর্পোরেশন বা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সংগ্রহ করা যাবে।
 - ভ্যাট ও টেক্স রেজিস্ট্রেশন করতে হবে নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি পণ্য জন্য ব্যবসা করার সময় এক নিবন্ধন গুরুত্বপূর্ণ ।
 - একটি ব্যাংক একাউন্ট লাগবে ব্যবসার লেনদেনের জন্য আলাদা একটা ব্যাংক থেকে একাউন্ট থাকা জরুরী ।
 
      আপনার পণ্যের   অনলাইনে প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে, যত বেশি
      অডিয়েন্স পণ্যে দেখবে চাহিদা বা পণ্যের বিক্রয় তত বাড়বে সেক্ষেত্রে
      সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ শুধু ৪০০০ না দিনে ও ৪০০০ টাকা ইনকাম
      করা সম্ভব যদি সঠিকভাবে সবকিছু পরিচালনা করা যায়।
    
    
      অনলাইন ব্যবসা ক্ষেত্রে অনেকে আবার এখন বাজার থেকে পাইকারি দামে পণ্য 
      কিনে  সেটা রিটেল এ বিক্রয় করে থাকে যেমন মেয়েরা থ্রি পিস, মেয়েদের
      কসমেটিক্স  নানা ধরনের পণ্য বিক্রয় করে থাকে। ইদানিং দেখা যাচ্ছে
      প্রতিটা অর্থাৎ অধিকাংশ মানুষ পাখি, বিড়াল, কবুতর সহ অনেক পশু পালন এর ওপর
      মনোনিবেশ করছে এসব পাখি পশু অনলাইনে মাধ্যমেও বিক্রয় করা সম্ভব অনেকে আবার
      আমাদের জীবনের জন্য প্রয়োজনিয় বিভিন্ন ধরনের গাছ বিক্রয় করে করছে অনলাইনের
      মাধ্যমে।
    
  
      ব্লগিং করে অনলাইনে টাকা উৎপাদন উপার্জন, ব্লগিং কি কিভাবে ব্লগিং করে
      অনলাইনে টাকা উপার্জন করা যায় কি আজ তাই আলোচনা করব।  ব্লগিং হচ্ছে
      অনলাইনে সাধারণত লেখালেখি কাজ এর একটি মাধ্যম সহজ কথায় বলে যায়
      ব্লগিং হচ্ছে  একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেই ওয়েবসাইটে  লেখা
      প্রকাশ করে অর্থ উপার্জন করা ব্লগিং থেকে মাসে হাজার হাজার ডলার উপার্জন করা
      সম্ভব কিন্তু প্রথম বছরে প্রতিমাসে সাধারণত আয় করা যায় ৫০০ থেকজন ১০০০
      ডলার।
    
    
      একজন সফল ব্লগার ধারাবাহিকভাবে যদি তার ব্লগ পোস্ট করে থাকে এবং 
      ব্লকটির  গুণগত মান যদি ভাল হয়  তবে দীর্ঘদিন একই ব্লগ থেকে ইনকাম
      করা সম্ভব ব্লক হলো ইন্টারনেটে লেখার একটি উপায় যেখানে আপনি নিজস্ব মতামত
      নিজস্ব অভিজ্ঞতা এবং নিজস্ব দক্ষতা দিয়ে লেখা লিখতে পারবেন ব্লগিং করে
      নিজের  মতামত ও বিচার আমাদের সাথে ভাগ করা, মানবিক সম্পর্ক তৈরি করা
    
    
      ব্লগিং আসলে একটি ছোট্ট ব্যবসা বললেও ভুল হবে না যদি এটি ব্যবসা না ,তারপরও
      ব্লগিং লিখে এবং সে ব্লগিং ভিউ অর্থাৎ অডিয়েন্স পড়ার মাধ্যমে আপনার অর্থ
      উপার্জন হবে ব্লগিং করে আয় করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি প্ল্যাটফর্ট
      নির্বাচন করতে হবে ব্লক তৈরি করার প্রথম ধাপ হল একটি আকর্ষণীয় ও
      ব্যবহারযোগ্য ফিচার নির্বাচন করা ব্লগে অধিক পাঠক আনার জন্য। অর্থাৎ আপনার
      লেখাটি যাতে অধিক পাঠক পড়ে তার  জন্য আকর্ষণীয় কিছু প্রম্পট  তৈরি
      করতে হবে, লেখাটাকে ইউনিট করতে হবে লিখাটার মাত্রা বা গুনগতমান ভিন্ন ধরনের
      হতে হবে । 
    
    
      ব্লগিং করার জন্য আপনার নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে, তারপর একটি 
      ডোমেন নিতে হবে মোটামুটি নামটি অর্থাৎ ডোমেন এর  নামটি ইউনিক হতে
      হবে এরপর হোস্টিং নিতে হবে ব্লক সাইট থেকে সহজে টাকা আয়  করতে হলে 
      আপনাকে প্রতিদিন অন্তত একটি করে ব্লগ লিখতে হবে, যা মানসম্মত হতে হবে অন্য
      কোন সাইট থেকে ব্লগ নিয়ে পোস্ট করলে আপনি সফল হতে পারবেন না, সম্পূর্ণ
      নিজস্ব ধ্যান ধারণা নিজস্ব অভিজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে, জ্ঞান  নেওয়ার
      জন্য বা কোন জ্ঞান অর্জন করার জন্য অন্য সাইডে দেখতে পারেন কিন্তু সেটা না
      করতে পারলে আরো ভালো,  ধারণা নেয়ার পরে নিজস্ব ভঙ্গিতে নিজস্ব মাধ্যমে
      ব্লগ লিখতে হবে ।
    
    
      ডোমেইন কিভাবে কিনবেন আপনি বাংলাদেশী অনেক সাইড আছে যেখানে  ইউনিক নাম
      দিয়ে ডোমেন ক্রয় করতে পারবেন এছাড়া অনেক বিদেশী সাইট আছে যেখান থেকে আপনি
      ডোমিন ক্রয় করতে পারবেন বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গা আছে যেখানে বিকাশ রকেট এর
      মাধ্যমে টাকা দিও ডোমেন ক্রয় করতে পারবেন সাধারণত ডোমিন ক্রয় করতে অনলাইন
      পেমেন্ট করতে পারে এমন কার্ড প্রয়োজন যদি না থাকে সেটি তাহলে অন্য উপায়
      অবলম্বন করবেন।
    
    
      একটি ডোমেন কিনলেন তার মানে যে সারা জীবন ডোমেনটি  আপনার হয়ে গেল
      তা কিন্তু নয় ডোমিন কিনার এক বছর পর অর্থাৎ প্রতিবছর এটার জন্য নির্দিষ্ট
      পরিমাণ অর্থ বা টাকা দিয়ে ডোমেন  সচল রাখতে হবে এরপর ডোমিন কেনা হয়ে
      গেলে আপনি ব্লগিং লিখতে পারবেন যে বিষয়ে আপনার সর্বোচ্চ জ্ঞান রয়েছে অর্থাৎ
      যে বিষয়ে আপনি সবচেয়ে বেশি জানেন সেটা হতে পারে টেকনোলজি ,এডুকেশন রাজনৈতিক
      বা অন্য কিছু যাই হোক না কেন যে বিষয়ে আপনার জ্ঞান ধারণা বা আগ্রহ বেশি সে
      বিষয় নিয়ে আপনি ব্লগিং লিখবেন লেখাটা যাতে সাবলীল হয় খেয়াল রাখবেন
      আকর্ষণীয় ও সাবলীল লেখা অডিয়েন্স পড়তে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে।  যখন
      কোন বিষয় নিয়ে ব্লগ লিখবেন তখন মনকে শান্ত করে নেবেন এবং শান্ত করে নিয়ে
      ভাববেন কিভাবে ব্লকটি লিখলে মানুষ ভালোভাবে গ্রহণ করবে আপনি যদি নিজের কথা
      চিন্তা করেন একটি ভালো ব্লগ না হলে আপনি কিন্তু নিজেও ব্লকটি পড়বেন না
      অন্যের ক্ষেত্রেও তাই যদি ভালো আকর্ষণীয় লিখুনি ভালো হয় তাহলে ব্লকটি মানুষ
      পড়বে নিঃসন্দেহে।
    
    
      ভালো ব্লগ কি করে লিখতে হবে তা বিভিন্ন ওয়েব সাইড ে নিজে অনের ব্লগ পড়ে
      অভিজ্ঞতা বা জ্ঞান অর্জন করতে পারেন, ইউটিউব দেখে ও ধারনা নিতে পারেন। একটি
      ভালো ব্লগ সপ্তাহে ৪০০০ টাকার ও অধিক আয় দিতে সক্ষম।
    
  ওয়েব সাইড তৈরি করে সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয়
      অনলাইন থেকে ইনকাম করতে বর্তমানে সবাই চাই  কিন্তু ধৈর্য আর ভয়ে অনেকেই
      সাহস করেও বা ইচ্ছা সাথে থাকা সত্ত্বেও এই লাইনে ইনকাম করতে পারেনা। অথচ
      অধিকাংশ লোকই আমরা ভাবি চাকরি বা ব্যবসার পাশাপাশি যদি একটু আলাদা ইনকাম
      থাকতো তাহলে তো ভালই হতো যদি এরকম মনোভাব আপনার থেকে থাকে তবে ওয়েবসাইট
      নিয়ে কাজ করতে পারেন এবং টাকা ইনকাম করতে পারেন ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ 
      করতে চাইলে সামান্য জ্ঞান থাকলেই এ বিষয়ে কাজ করতে পারবেন যদি আপনি একটি
      স্মার্ট ফোন সুন্দরভাবে অপারেট করতে পারেন বা চালাতে পারেন তাহলে একটি
      ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন খুব সহজেই তার জন্য দরকার ইচ্ছা এবং ধৈর্য চলুন
      আজকে জানবো, অর্থাৎ আজকে আলোচনা হবে কিভাবে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা হয় এবং
      ওয়েবসাইট ফ্লিপিং বা ওয়েবসাইট তৈরি করে কিভাবে সহজেই ইনকাম করা যায় ।
    
    
      একেবারে শুরু থেকে শুরু করছি মনে রাখতে হবে প্রক্রিয়াটি খুবই সহজ আবার খুবই
      কঠিন যদি আপনার ইচ্ছা শক্তি না থাকে তাহলে আপনার জন্য কঠিন,  আর যদি
      ইচ্ছাশক্তি থাকে যে আমি অনলাইন থেকে ওয়েবসাইট তৈরি করে ওয়েবসাইট
      ফ্লিপিং বা ওয়েবসাইট তৈরি করে টাকা ইনকাম করবো ওয়েবসাইট
      ফ্লিপিং কি?  ওয়েবসাইট ফ্লিপিং হচ্ছে আপনি একটি ওয়েবসাইট
      তৈরি করলেন সে ওয়েবসাইটটি কিছুদিন রান করলেন সেই ওয়েবসাইটে কিছু অডিয়েন্স
      আসলো অর্থাৎ ইনকাম শুরু হলো কিছুদিন পরে চড়া দামে  সে ওয়েবসাইটটি
      বিক্রয় করে দিলেন অন্যের  কাছে এই ওয়েবসাইটটি বিক্রয় করার জন্য,
      আবার  বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে ওয়েবসাইট কেনাবেচা হয় 
      অনেকটা ব্যবসার মত যেখানে একটি দোকানে যেমন বিভিন্ন ধরনের জিনিস বিক্রি হয়
      কেমনই এই ওয়েবসাইটে সবাই ওয়েবসাইট বিক্রয়ের জন্য দিয়ে রাখে যার পছন্দ হয়
      যারা ওয়েবসাইট কিনবে তারা সেখানে ঢুকে দরদাম করে ওয়েবসাইটটি ক্রয় করে নিতে
      পারবে আরেকটি হলো ওয়েবসাইট ব্যবহার করে অর্থাৎ আপনি একটি নিজের নামে
      ওয়েবসাইট খুললেন আপনার নাম যেটা ভালো লাগে কিন্তু নামটা স্মার্ট এবং আন-কমন
      হতে হবে সে অনুযায়ী ওয়েবসাইট খুলে সেখানে ব্লগ লিখে বা কাজ করে টাকা ইনকাম
      করতে পারবেন ।
    
    
      এবার চলুন দেখি ওয়েবসাইট কিভাবে বানাবেন একটি ওয়েবসাইট বানাতে  দুইটি
      জিনিস লাগে ডোমেন  এবং হোস্টিং এ দুটি আপনাকে নিতে হবে কোন সার্ভিস
      পারসন এর কাছে থেকে। এবার আসি ডোমেইন কি? ডোমেন হলো আপনার ওয়েবসাইটের নাম
      এবং ঠিকানা হল  হোস্টিং অর্থাৎ আপনার জায়গা যেটা অনলাইন জায়গা, 
      আরো পরিষ্কারভাবে বললে ডোমেইন হচ্ছে আপনার বাড়ির ঠিকানা এবং হোস্টিং হচ্ছে
      আপনার বাড়ি অর্থাৎ ধরেন আপনার বাড়ি রাজশাহী এবং বাড়ির হোল্ডিং নাম্বার ২০
      তাহলে আপনার ডোমেইন হচ্ছে রাজশাহী এবং হোস্টিং হচ্ছে আপনার বাড়ি , আশা করি
      এবার বুঝতে পেরেছেন আপনার ডোমেইন দিয়ে অডিয়েন্স অর্থাৎ দর্শক আপনাকে
      খুজবে এবং আপনি যেখানে বিভিন্ন লিখা রাখবেন সেটা হচ্ছে হোস্টিং ।
    
    
      ওয়েবসাইট তৈরির পর যদি আপনি মনে করেন ওয়েব সাইট টি বিক্রি করে টাকা ইনকাম
      করবেন অর্থাৎ যাকে বলে ওয়েবসাইট  ফ্লিপিং আপনি যদি একজন সফল ওয়েব
      ডেভেলপার হয়ে থাকেন তাহলে নিজে নিজেই ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। সব ধরনের
      ওয়েবসাইটের চাহিদা আবার বাজারে থাকে না কিছু বিশেষ ধরনের ওয়েবসাইটের বেচা
      বিক্রি বেশি হয় যদি উদ্দেশ্য থাকে ওয়েবসাইট ফ্লিপিং এর তাহলে সেই
      ক্যাটাগরি অনুযায়ী ওয়েবসাইট বানাবেন। যেগুলোর চাহিদা বেশি সেগুলোর মধ্যে
      ই-কমার্স, মার্কেটপ্লেস, সফটওয়্যার বেজ ওয়েবসাইট গুলোর চাহিদা অন্যগুলো
      থেকে বেশি অনেক সময় ওয়েবসাইটের দাম থেকে  থেকে ২০ গুন বেশি দামে
      বিক্রি করা যায় ।
    
    শেষ কথা ঃ-
      সবশেষে আমি বলতে চাই, ওপরে বর্ণিত পদ্ধতিগুলো  অনলাইন থেকে আয়
      করবার গুরুতপূর্ণ পদ্ধতি যে সব কাজ করে খব সহজেই সপ্তাহে ৪০০০ টাকার ও বেশি
      আয় করা সম্ভব শুধু প্রয়োজন নিজের পতি ভরসা কিশু দক্ষতা আর ধরজ্য । 
    
  


টাইম বিডি ২৪ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url